মা, আমি এখানে ভাল আছি। যেহেতু আমরা রাজনৈতিক বন্দী তাই আমাদের সাথে খুব ভালো ব্যবহার করা হচ্ছে।...আমাকে নিয়ে লজ্জিত হবা না। কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলবা মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে জেলে গেছে। আর এ কাজটা আমার করতে ভালো লাগে, তুমি আগাগোড়াই জানো।...আমার জন্য তোমার গর্ব হওয়া উচিত।...মনে রাখবা আমরা রাজনৈতিক বন্দী, অপরাধী না।...ওষুধ খাও ঠিক করে আর শরীর ঠিক রেখ। শরীর খারাপ হলে এখানে আমার চিন্তা বাড়বে আর অসহায় লাগবে। আই লাভ ইউ, মা। ইতি টুকাই।
জেলখানা থেকে পাঠানো ছেলের চিঠিটা মায়ের হাতে এসেছিল শুক্রবার। কিন্তু সেই চিঠিও মায়ের মনে স্বস্তির স্পর্শ লাগাতে পারল না।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন মা বাণী দে। পরিবারের লোকেদের কথায়, ছেলের জন্য উদ্বেগেই মৃত্যু হল বাণীদেবীর।
স্বামী ধ্রুব দে মারা গেছেন তেইশ বছর আগে। একমাত্র সন্তান অমিতের বয়স তখন দেড় বছর। ছেলেকে নিয়েই শিলিগুড়ির দেশবন্ধুপাড়ায় থাকতেন বাণী দে।
জেলখানা থেকে পাঠানো ছেলের চিঠিটা মায়ের হাতে এসেছিল শুক্রবার। কিন্তু সেই চিঠিও মায়ের মনে স্বস্তির স্পর্শ লাগাতে পারল না।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন মা বাণী দে। পরিবারের লোকেদের কথায়, ছেলের জন্য উদ্বেগেই মৃত্যু হল বাণীদেবীর।
স্বামী ধ্রুব দে মারা গেছেন তেইশ বছর আগে। একমাত্র সন্তান অমিতের বয়স তখন দেড় বছর। ছেলেকে নিয়েই শিলিগুড়ির দেশবন্ধুপাড়ায় থাকতেন বাণী দে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন