"চলরে বিকেল, এবারে আমার ছুটি। এখন কাজ রাত্তিরের।"
এই বলে সূর্য বিকেলটাকে টেনে নিয়ে চলল।
বিকেল আঁকড়েছিল টেলিগ্রাফ পোস্টটাকে, ফণীমনসার ঝোপটাকে,
ব্যাং-এর মতো চ্যাপটা পাথরটাকে...
সূর্য ওর সব হাত ছাড়িয়ে নিয়ে, কুড়িয়ে বাড়িয়ে নিয়ে চলল অন্য দেশে।
রাত্তির এঁচে ছিল, বিকেল সরে যেতেই দখল করে নিল খেলার মাঠটা...গাছগুলো...
অবাক, হতাশ বিকেল সূর্যের সঙ্গে যেতে যেতে পিছন ফিরে দেখছিল-
আবার গোটা একটা দিন পেরোলে তবে যদি এই মাঠে...
"আমরা এখন কোথায় যাবো?" প্রশ্ন করল সে।
"যাবো পশ্চিমের দেশে!"
"তোমার সব কাজই কি শুধু পশ্চিমের দেশেই?"
প্রশ্ন শুনে সূর্য হাসল। ছেলেমানুষ, নিয়ম তো বোঝে না!
"ওখানে মাঠ আছে?"
"আছেই তো! মাঠ আছে, বড়ো বড়ো গাছ আছে, খুব খেলবি না হয়- এখন চল তো বাবা পা চালিয়ে!"
তবু বিকেল মানতে পারছিল না। সেই খেলবই যদি, তো এখানে নয় কেন? কেবল চলে যেতে হয় কেন?
ছেলেমানুষ, নিয়ম তো বোঝে না
এই বলে সূর্য বিকেলটাকে টেনে নিয়ে চলল।
বিকেল আঁকড়েছিল টেলিগ্রাফ পোস্টটাকে, ফণীমনসার ঝোপটাকে,
ব্যাং-এর মতো চ্যাপটা পাথরটাকে...
সূর্য ওর সব হাত ছাড়িয়ে নিয়ে, কুড়িয়ে বাড়িয়ে নিয়ে চলল অন্য দেশে।
রাত্তির এঁচে ছিল, বিকেল সরে যেতেই দখল করে নিল খেলার মাঠটা...গাছগুলো...
অবাক, হতাশ বিকেল সূর্যের সঙ্গে যেতে যেতে পিছন ফিরে দেখছিল-
আবার গোটা একটা দিন পেরোলে তবে যদি এই মাঠে...
"আমরা এখন কোথায় যাবো?" প্রশ্ন করল সে।
"যাবো পশ্চিমের দেশে!"
"তোমার সব কাজই কি শুধু পশ্চিমের দেশেই?"
প্রশ্ন শুনে সূর্য হাসল। ছেলেমানুষ, নিয়ম তো বোঝে না!
"ওখানে মাঠ আছে?"
"আছেই তো! মাঠ আছে, বড়ো বড়ো গাছ আছে, খুব খেলবি না হয়- এখন চল তো বাবা পা চালিয়ে!"
তবু বিকেল মানতে পারছিল না। সেই খেলবই যদি, তো এখানে নয় কেন? কেবল চলে যেতে হয় কেন?
ছেলেমানুষ, নিয়ম তো বোঝে না
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন