সোনা-রং বালি চর জেগে থাকে, জেগে থাকে এক-বুক কারুকাজ নিয়ে;
কারুকাজ- বালিহাঁস, জলপিপি, সারসের পায়ে।
রোহিণীরা খুঁজে ফেরে বৃথা আশ্রয়-
খুঁজে ফেরে মাথা তুলে দাঁড়ানোর শেষ সম্বল;
বালি শুধু নিশ্চুপে ডেকে যায়- ভীরু সেই রোহিণীর সমাধি গভীর।
ভীরুতার অশ্রুরা ফল্গু নদী খুঁজে পায়, অতলান্ত ডুবে।।
কারুকাজ- বালিহাঁস, জলপিপি, সারসের পায়ে।
রোহিণীরা খুঁজে ফেরে বৃথা আশ্রয়-
খুঁজে ফেরে মাথা তুলে দাঁড়ানোর শেষ সম্বল;
বালি শুধু নিশ্চুপে ডেকে যায়- ভীরু সেই রোহিণীর সমাধি গভীর।
ভীরুতার অশ্রুরা ফল্গু নদী খুঁজে পায়, অতলান্ত ডুবে।।
তার উপরে স্বপ্নবৎ জেগে থাকে কাঠজোড়ি নদী-
মায়া-কাজলের মত রেইল-ব্রিজ তার-ও উপরে;
স্বপ্ন নিয়ে চলে যায় দূর থেকে আরো আরো দূরে-
যেখানে নদীর নামে রোজ-রোজ সূর্যময় ভোর-
রোজ-রোজ ছুঁয়ে যায় ম্লান ভীরুতাকে।
সে-ও ভাবে কবে তুমি রোদ হয়ে ওঠো,
অথবা দু'চোখ জুড়ে হয়ে ওঠো তারা-খসা আলো,
ভীরুতাকে ছুঁয়ে দাও- শব্দ, গন্ধ, রঙ ভরে দিয়ে।
ভরে যাওয়া রোহিণীরা খুঁজে পায় কাঠজোড়ি নদী;
পূর্ণতা ভরে যায় সোনা-রং বালি চর ঢেকে-
ঢেকে যায় আদিগন্ত, ফুলে ওঠা ঢেউ-এর আঘ্রাণে,
সেই দিন রেইল-ব্রিজ খুঁজে পায় জড়িয়ে যাওয়ায়-
খুঁজে পায় পরিভাষা, খুঁজে পায় রোহিণীর মানে...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন