সেই মেয়েটা নিজের কথা ভুলে,
ঠান্ডা ঘরে অপ্সরা সাজে রাতে....
নীল আলোতে শরীরের বেচাকেনা,
না বলা কথা পর্দাগুলোর সাথে।
আজকে মেয়ের পিছুফেরার নেই,
হাতে নেই তার একটুও অবকাশ....
এসেছিল প্রেম মিলিয়েও গেছে তা,
হয়েছে শেষ পলাশের উল্লাস।
মেয়েটা হারায় বিপুল জনারন্যে,
ট্রেনের ভীড়ে রেলিং আর রাস্তায়....
রঙ্গীন গেলাসে নিরুত্তাপের ছোঁয়া,
রাতের শেষে একা বাড়ী ফিরে যায়।
স্বপ্ন বুনতো মেয়েটা কাজল চোখে,
সাজানো রঙ্গীন ঝলমল পরিবার....
আঁচলেতে বাঁধা সুখের চাবিকাঠি,
শান্তির নীড়ে স্বস্তিনিদ্রা তার।
ওলটপালট হয়ে যায় সব ছন্দ,
অভাবের থাবা গ্রাস করে অভিসার....
চোরাপথের বাঁকেতে হারায় কবিতা,
পিচসড়কে শুকোচ্ছে সংসার।
এখনো মেয়েটা মিথ্যে বলতে শেখেনি,
ঘুমের ঘোরে আঁকড়াতে চায় মা-কে....
চোখেরজলে বালিশভেজ়া রাত,
ফিরিয়ে দেয়না একটা দিনও তাকে।
সেই মেয়েটা আমার কেউ নয়,
দিইনি তাকে শান্তির স্বান্তনা....
নষ্টমেয়ের ভাঙ্গামেলার দিনে,
নীলাম হয়েছে পুরোনো যন্ত্রনা।
জেদী মেয়েটার শক্ত হয়েছে মুঠি,
দিন প্রতিদিন সমাজের সাথে লড়ে....
লজ্জা ঘৃনা সংকোচ দ্বিধা পেরিয়ে,
মাথা ঊঁচু করে অন্য একটা ভোরে।
মেয়েটা আজও বাঁচার আশায় বাঁচে,
তাকায় আবার রুদ্ধদ্বারের দিকে....
নতুন সূর্য্য উঠবেই একদিন,
বিপন্নতায় চিচিংফাঁক লিখে।
কুসুমপাড়ার কুসুমগুলোকে নিয়ে,
আলোর দিকে সূর্য্যমুখী চলে....
মেয়েটা আর নিজের জন্য নয়,
রোজ লাশ হয়ে জীবনের কথা বলে।
ঠান্ডা ঘরে অপ্সরা সাজে রাতে....
নীল আলোতে শরীরের বেচাকেনা,
না বলা কথা পর্দাগুলোর সাথে।
আজকে মেয়ের পিছুফেরার নেই,
হাতে নেই তার একটুও অবকাশ....
এসেছিল প্রেম মিলিয়েও গেছে তা,
হয়েছে শেষ পলাশের উল্লাস।
মেয়েটা হারায় বিপুল জনারন্যে,
ট্রেনের ভীড়ে রেলিং আর রাস্তায়....
রঙ্গীন গেলাসে নিরুত্তাপের ছোঁয়া,
রাতের শেষে একা বাড়ী ফিরে যায়।
স্বপ্ন বুনতো মেয়েটা কাজল চোখে,
সাজানো রঙ্গীন ঝলমল পরিবার....
আঁচলেতে বাঁধা সুখের চাবিকাঠি,
শান্তির নীড়ে স্বস্তিনিদ্রা তার।
ওলটপালট হয়ে যায় সব ছন্দ,
অভাবের থাবা গ্রাস করে অভিসার....
চোরাপথের বাঁকেতে হারায় কবিতা,
পিচসড়কে শুকোচ্ছে সংসার।
এখনো মেয়েটা মিথ্যে বলতে শেখেনি,
ঘুমের ঘোরে আঁকড়াতে চায় মা-কে....
চোখেরজলে বালিশভেজ়া রাত,
ফিরিয়ে দেয়না একটা দিনও তাকে।
সেই মেয়েটা আমার কেউ নয়,
দিইনি তাকে শান্তির স্বান্তনা....
নষ্টমেয়ের ভাঙ্গামেলার দিনে,
নীলাম হয়েছে পুরোনো যন্ত্রনা।
জেদী মেয়েটার শক্ত হয়েছে মুঠি,
দিন প্রতিদিন সমাজের সাথে লড়ে....
লজ্জা ঘৃনা সংকোচ দ্বিধা পেরিয়ে,
মাথা ঊঁচু করে অন্য একটা ভোরে।
মেয়েটা আজও বাঁচার আশায় বাঁচে,
তাকায় আবার রুদ্ধদ্বারের দিকে....
নতুন সূর্য্য উঠবেই একদিন,
বিপন্নতায় চিচিংফাঁক লিখে।
কুসুমপাড়ার কুসুমগুলোকে নিয়ে,
আলোর দিকে সূর্য্যমুখী চলে....
মেয়েটা আর নিজের জন্য নয়,
রোজ লাশ হয়ে জীবনের কথা বলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন